সোমবার দুপুরের দিকে শহরের বনরূপা এলাকার একটি ব্যক্তি মালিকানাধীন রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করে এ কমিটি পদত্যাগ পত্রে এসব কথা স্বীকার করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা ক্রিকেট উপ-কমিটির আহবায়ক আবু সাদাৎ সায়েম, সদস্য সচিব জয়জিৎ খীসা, সদস্য শফিউল আযম, দেবেশ চাকমা, নাসের খান, মো. হান্নান, বেনু দত্ত এবং দীপংকর খীসা পিকু।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তাদের অভিযোগ, জাতীয় ফুটবল দলের সাবেক খেলোয়াড় ও জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক বরুণ বিকাশ দেওয়ান একজন ফুটবল খেলোয়াড়, তিনি ক্রিকেটার নন। ক্রিকেটার না হয়েও সংস্থার নিয়ম না মেনে বারবার বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পাঁয়তারা করেন। আর বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) এর সদস্য পদটি নিজে গ্রহণ না করে স্বাথের্র বিনিময়ে বিক্রি করে দেন। ক্রিকেট উপ-পরিষদের অভিযোগ, এর পেছনে কলকাঠি নাড়ছেন জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি সুনীল কান্তি দে। তারই কু-বুদ্ধিতে সাধারণ সম্পাদকের কর্মকান্ড আজ প্রশ্নবিদ্ধ। মুখ থুবড়ে পড়েছে জেলার ক্রীড়াঙ্গন।
বক্তারা জানান, বিসিবিতে কাউন্সিলর পাঠানোর পূর্বে সংশ্লিষ্ট উপ-কমিটি এবং কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে আলোচনা করে কাউন্সিলর নির্বাচিত করার নিয়ম। কিন্তু বরুণ বিকাশ দেওয়ান এ নিয়ম না মেনে একক ভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে নিজের নাম পাঠিয়ে দেয় সংস্থার কাছে। তার এ ধরণের কর্মকান্ড ক্রিকেট উপ-পরিষদ সদস্যদের জন্য অপমানজনক। বক্তারা বলেন, অবিলম্বে ক্রিকেটের স্বার্থে বরুণ দেওয়ার এর পদত্যাগ করা উচিত।
