খাগড়াছড়ি সীমান্তে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কের এলাইন্টম্যান নির্ধারন

NewsDetails_01

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কের এলাইন্টম্যান নির্ধারন
বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কের এলাইন্টম্যান নির্ধারন
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার সীমান্তবর্তী ফেনী নদীর উপর রামগড় ও সাব্রুম স্থলবন্দর কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ভারতের অর্থায়নে ফেনী নদীর উপর ৪১২ মিটার দৈর্ঘ্য মৈত্রী সেতু-১ এর নির্মাণ কাজসহ বাংলাদেশ অংশে অ্যাপ্রোচ সড়কের এলাইনম্যান নির্ধারন করা হয়েছে।
জানা গেছে, সেতুসহ সংযোগ সড়কের জন্য ১৬ একর জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্যরে মূল সেতুসহ যাবতীয় নির্মাণকাজ আগামী ২০১৭ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে বলে এ প্রতিনিধিকে জানান সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
খাগড়াছড়ি সড়ক বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ মোসলেহ উদ্দিন‘র নেতৃত্বে বাংলাদেশ দলের ৫ সদস্য ও ভারতের সাব্রুম মহকুমার এনএইচআইডিসিএল‘র ডিজিএম পিকে ভূইয়া‘র নেতৃত্বে ৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল রামগড়ের মহামুনী দারোগা পাড়া-দক্ষিন ত্রিপুরার সাব্রুম মহকুমা এলাকায় স্থলবন্দর সেতু নির্মান স্থলসহ বাংলাদেশ অংশে অ্যাপ্রোচ সড়কের এলাইন্টম্যান নির্ধারন করা হয়।
এসময় রামগড়ের উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল-মামুন মিয়া, সহকারী কমিশনার (ভূমি) তামান্না নাসরিন উর্মী, সহকারী পুলিশ সুপার (রামগড় সার্কেল) কাজী হুমায়ুন রশীদ, রামগড় পৌরসভার মেয়র কাজী শাহজাহান রিপন ও রামগড় থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মাইন উদ্দিন খানসহ ভূমি ও সড়ক বিভাগের সার্ভেয়ারগন উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৬ জুন ঢাকা সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাছিনা এক আনুষ্ঠানিকতায় ফেনী নদীর উপর রামগড়-সাব্রুম মৈত্র সেতু-১ এর ভিত্তি প্রস্তর আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন।

আরও পড়ুন