বান্দরবানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা আদায়

NewsDetails_01

বান্দরবানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
বান্দরবানে হোটেলগুলোতে খাদ্যের গুণগত মান যাচাই করতে বান্দরবানের পৌর এলাকার বিভিন্ন খাবার ও মুদির দোকানে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও মেয়াদ উর্ত্তীণ পণ্য বিক্রয় বন্ধের লক্ষ্যে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো. আজিজুর রহমানের নেতৃত্ব বান্দরবান বাজার, মধ্যম পাড়া, বাসষ্টেশন ইত্যাদি এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়। এসময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের সাথে ছিলেন স্যানিটারি পরিদর্শক সুশীলা কর্মকার, জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মো. নাজমুল হোসেন, অফিস সহায়ক সাচমংসহ বান্দরবান জেলা পুলিশের সদস্যরা।
এসময় বান্দরবান মধ্যমপাড়া এলাকার হোটেল সুপার ষ্টার টু রেষ্টুরেন্ট এন্ড বিরানী হাউসকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন যা হোটেল রেস্তোরা আইনে ৫ হাজার টাকা ও ভোক্তা অধিকার আইনে ২ হাজার টাকা,মধ্যম পাড়া জমজম হোটেলকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন,পরে বান্দরবান বাসষ্টেশন এলাকার হোটেল শাহ মজদিয়াকে হোটেলকে ৪হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন । এসময় বাসষ্টেশন এলাকার মুদির দোকান ও কুলিং র্কণার থেকে মেয়াদ উর্ত্তীণ পূণ্য অপসারণ অভিযান পরিচালনা করা হলে বান্দরবান বাসষ্টেশন মুনসুর ষ্টোরকে ৬ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন যা ভোক্তা অধিকার আইনে ৪ হাজার টাকা এবং স্থানীয় সরকার আইন ও পৌরসভা আইনে ২ হাজার টাকা, বাসষ্টেশন এলাকার অন্য একটি কুলিং কর্ণার মহির ষ্টোর থেকে স্থানীয় সরকার ও পৌরসভা আইনে ২ হাজার টাকাসহ মোট ২২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন ভ্রাম্যমান আদালত।
এসময় নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মো. আজিজুর রহমান বলেন, বান্দরবান একটি পর্যটন বান্ধব শহর,প্রতিনিয়িত বান্দরবানে ভ্রমণে আসে দেশ বিদেশের ভ্রমণপিপাসুরা। তাদের খাদ্য নিরাপত্তা এবং ক্রেতাসাধারণের অধিকার সংরক্ষণের উদ্দেশ্য প্রণীত আইনবিধানে আমাদের এই কার্যক্রম আছে ভবিষ্যতেও আমাদের এধরণের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

আরও পড়ুন