অবশেষে তার পরিবারের সন্ধান মিলেছে

NewsDetails_01

বান্দরবান সদর হাসপাতালে স্বামীর সাথে  মানসিক ভারসাম্যহীন সেই মেয়েটি
বান্দরবান সদর হাসপাতালে স্বামীর সাথে মানসিক ভারসাম্যহীন সেই মেয়েটি
বান্দরবান শহরের বাসস্টেশন এলাকা থেকে গত শনিবার উদ্ধার হওয়া মানসিক ভারসাম্যহীন সেই মেয়েটির পরিবারের অবশেষে সন্ধান পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত চারমাস যাবৎ মানসিক ভাবে অসুস্থ ছিলেন থুই মা চিং মারমা (২৭)। তিনি বিবাহিত এবং এক ছেলে ও এক মেয়ের মা। থুই মা চিং রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়া ইউনিয়নের পূর্ব মনাই পাড়ার বাসিন্দা। আজ সোমবার দুপুরে থুই মা চিং মারমা’র স্বামী হ্লাশে মারমা দুই সন্তানকে নিয়ে বান্দরবান সদর হাসপাতালে এসে থুই মা চিং এর সাথে দেখা করেন। বিকালে বান্দরবান সদর হাসপাতাল থেকে থুই মা চিং মারমাকে তার স্বামী হ্লাশে মারমা রাঙামাটির নিজ বাড়িতে নিয়ে যায়।
বান্দরবানের বাসস্টেশন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় থুই মা চিং মারমা’কে
বান্দরবানের বাসস্টেশন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় থুই মা চিং মারমা’কে
গত শনিবার বান্দরবান শহরের বাসস্টেশন এলাকা থেকে তাকে উদ্ধারের পর বান্দরবান সদর থানা পুলিশ থুই মা চিং মারমাকে পাহাড়বার্তার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক বাটিং মার্মার তত্ত্বাবধানে রাখেন। এরপর তার পরিবারের সন্ধানে পাহাড়বার্তা ডটকমে সংবাদ প্রকাশসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ব্যাপক প্রচার চালানো হলে তার পরিবারের সন্ধান পাওয়া যায়।
এই ব্যাপারে থুই মা চিং মারমার স্বামীর হ্লাশে মারমা পাহাড়বার্তাকে বলেন,সে মানসিক ভারসাম্যহীন, গত ছয়দিন আগে সে হারিয়ে যায়, তাকে পেয়ে আমরা বেশ খুশি।
প্রসঙ্গত, থুই মা চিং মারমাকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে ভর্তি করার পর বান্দরবান শহরের ক্রিড়া সংগঠক নিনি প্রু মার্মা, শিক্ষিকা ড নু প্রু মার্মা ও ম্যা ম্যা য়ি মার্মা, পাহাড়বার্তা’র প্রতিবেদক মং খিং মার্মা, সাংবাদিক উসি থোয়াই মার্মাসহ অনেকে তার সন্ধান পেতে সার্বিক সহযোগিতা করেন।

আরও পড়ুন